2020

 

গাজিপুরে শিল্পাঞ্চলগুলোর ৭০ ভাগ জমি বনবিভাগের বেদখলে। সেখানে জমি উদ্ধারে বনবাহাদুররা নিরব। জায়গামত নিরাবতা পালন বন বিভাগের একটি দক্ষতা...
নিচের ছবির খবর-
টাঙ্গাইলের মধুপুরে কয়েকদিন ধরেই জমি উদ্ধারের নামে স্থানীয় মান্দিদের (গারোদের) মাঠের ফসল ট্রাক্টর দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়ার অভিযান চালাচ্ছে বনবিভাগ। উপজেলার আরণখোলা ইউনিয়নের আমতলী গ্রামে ইতোমধ্যে ১০ গারো পরিবারের পাঁচ একর জমির আনারস, পেঁপে, আদা, হলুদ, কলা ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার শোলাকুড়ি ইউনিয়নের পেগামারীতে দরিদ্র বাসন্তী রেমার জীবিকার একমাত্র অবলম্বন কলাবাগানটিও কেটে উজাড় করে দিয়েছে বনবিভাগ। এ ঘটনায় ক্ষুব্ধ লোকজন বনবিভাগের রেঞ্জ অফিস ঘেরাও করে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেছে।
জানা আছে, এই জমির পাশে বনবিভাগের ২০০৭-০৮ সালের দিকে আগর চাষের প্রকল্প ছিল। মান্দিদের দাবি, ওই প্রকল্পের বাইরে থাকা আমাদের এ জমিতে তখনও ফসল ছিল। তখন আগর চাষ ব্যর্থ হয়। আগের ব্যর্থ প্রকল্পের জমির সঙ্গে আমাদের জমি দেখিয়ে বনবিভাগ এখন নতুন করে কাজু বাদাম চাষের প্রকল্প নিয়েছে। এ কারণে আমাদের ক্ষতি করছে তারা।

 


 

যত্ন করে রাখা থাকে

অনেক কিছু, তোমার দেয়া
প্রথম চুমু, প্রথমবারের হাত ধরা।
খুব গোপনে বইয়ে ভাঁজে
তোমার চিঠি, গোলাপ পাতা
লাল সাইকেল, পাগল পাড়া।
এখন কিন্তু না চাইলেও
আটকে থাকে বুকের ভেতর
তোমার দেয়া অবহেলা।
হৃদয় ভাঙ্গা কস্টগুলো
ভীষণ রকম কাপিয়ে তোলে
মাঝবয়সী রাতের বেলা।

ধনকুবের স্বামী চেয়ে মডেল পূজা চৌহানের পোস্টের উত্তর দিয়েছেন শীর্ষ ধনী মুকেশ আম্বানি...




প্রিয় পূজা,
আমি আপনার পোস্টটি খুব মন দিয়ে পড়েছি। দেখলাম, আরো বহু মে’য়ের আপনার মতোই প্রশ্ন রয়েছে। দয়া করে একজন পেশাদার লগ্নিকারী হিসেবে আপনার প্রশ্নগুলোকে একটু বিশ্লেষণ করতে দিন। আমা’র বার্ষিক আয় ১০০ কোটি টাকার বেশি। আপনার চাহিদা মতোই। কিন্তু একজন ব্যবসায়ী হিসেবে আপনাকে বিয়ে করা খুবই খা’রাপ সিদ্ধান্ত হবে। খুব সহ’জ উত্তর। দেখু’ন, আপনি চাইছেন, সৌন্দর্য ও টাকার বিনিময়। অর্থাৎ আপনাকে বিয়ে করলে একজন সুন্দরী স্ত্রী’ পাওয়া যাবে। তার বদলে আপনি হবেন ধনী। কিন্তু সমস্যা হল, আপনার এ যৌবন ও সৌন্দর্য এক সময় শেষ হয়ে যাবে। কিন্তু আমা’র টাকা শেষ হবে না। বস্তুত, প্রতি বছর আমা’র আয় বাড়বে। কিন্তু প্রতি বছরই আপনি আরো সুন্দরী হয়ে উঠবেন না। অ’তএব অর্থশাস্ত্রের নিরিখে, আমি একজন অ্যাপ্রিসিয়েশন অ্যাসেট। আর আপনি ডেপ্রিসিয়েশন অ্যাসেট। অর্থাৎ আপনার যৌবন ও রূপই যদি আপনার সম্পত্তি হয়ে থাকে, তাহলে ১০ বছর পর আপনার সম্পত্তি অনেকটাই কমে যাচ্ছে। ওয়াল স্ট্রিটে একটি প্রবাদ আছে, প্রত্যেক ট্রেডিংয়ের একটি পজিশন থাকে। আপনার সঙ্গে ডেটিং ও একটা ট্রেডিং পজিশন। যদি ট্রেড ভ্যালু কমে যায়, তাহলে তা আম’রা বিক্রি করে দিই। খামোখা দীর্ঘ মেয়াদী ফেলে রেখে লাভ নেই। একইভাবে আপনাকে বিয়ে করলেও তাই হবে। শুনতে খুব খা’রাপ লাগলেও সত্যি, যে কোনো সম্পত্তি, যার ডেপ্রিসিয়েশন ভ্যালু বেশি, তা বিক্রি করে দেয়া বা লিজ দেয়াই লাভজনক। যে ব্যক্তির বার্ষিক আয় ১০০ কোটি টাকা, সে নিশ্চয়ই বোকা নয়। ব্যবসায়ী দৃষ্টিভঙ্গিতে আপনার সঙ্গে ডেট করাই যায়। কিন্তু বিয়ে করা যায় না। অ’তএব কোনো ধনীকে বিয়ে করার স্বপ্ন আপনার না দেখাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে। বরং নিজে ১০০ কোটি আয় করার চেষ্টা করুন। কোনো ধনীকে বোকা বানানোর চেয়ে ভালো হবে। আশা করি, উত্তরটি আপনাকে ভাবতে সাহায্য করবে। -মুকেশ আম্বানি

MKRdezign

Contact Form

Name

Email *

Message *

Theme images by Jason Morrow. Powered by Blogger.
Javascript DisablePlease Enable Javascript To See All Widget