February 2023

 


আমি শুধু পড়ি

কখনও তার ভাজে

কখনও তার প্রেমে,

পড়তে পড়তে

কখন যে চলে গেছি 

গভীর গহীনে নেমে,

সে কথা নিজেই গিয়েছি ভুলে

আজ আমি তার গভীর অতলে।


আমার উঠতে ইচ্ছে করে না

ডুবে থাকার গভীর ধুনে

প্রহরের পর প্রহর গুনে

তার বিহনেই থাকি আনমনা।


তবু কি সে জেনেছে

আমার বুকের ক্ষত,

কোন বিরহ আগুনে

পুড়ে যাই অবিরত।


কার অবহেলায় আমার

চোখ জুড়ে নোনা জল,

আমি কার অবজ্ঞায় 

কান্নায় বিহবল,

কেন আমি ছোট হতে হতে

খাটো হয়ে যাই?

সেকি বোঝে নাই? 


অরণ্য জুয়েল #অরণ্য_জুয়েল

 ❑ কুকুরের পেটে ঘি কিন্তু সয়!



‘কুকুরের পেটে ঘি সয় না’ বাংলা প্রবাদটি জানা নেই এমন বাংলাভাষী সম্ভবত বিরল। সেই ছোটবেলা থেকে শুনতে শুনতে আমরা সবাই এর ‘সত্যতা’ মেনে নিয়েছি, কিন্তু কেউ কি কখনও যাচাই করে দেখেছেন- সত্যিই কুকুরের পেটে ঘি সয় কিনা! 


প্রাণী লালনপালনবিষয়ক আন্তর্জাতিক বিভিন্ন ওয়েবসাইট জানাচ্ছে ঠিক উল্টো কথা। বিশেষজ্ঞদের বরাতে তারা বলছে, কুকুরের পেটে ঘি সহ্য না হওয়ার তথ্য একদম বাজে কথা, বরং ঘি কুকুরের জন্য বেশ স্বাস্থ্যকর। 


দুধ বা দুধজাতীয় খাবারে মানুষসহ বিভিন্ন প্রাণীর বদহজম হতে পারে। এর জন্য দায়ী দুধে থাকা ল্যাকটোজ। তবে ঘি এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম। দুধ থেকে ঘি হতে হতে ল্যাকটোজ অনেকটাই কমে যায়। এ কারণে ঘি হজমে মানুষের মতোই কুকুরের পাকস্থলীর তেমন বেগ পেতে হয় না। 


ফ্রেশ ফর প, ক্রিয়েচার কমপেনিয়ন এবং ক্যান ডগস ইট ইট নামের ওয়েবসাইটের তথ্য বলছে, ঘি-তে আছে প্রচুর ভিটামিন এ; যা কুকুরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় ও চোখ ভালো রাখে। 


ভিটামিন কে-ও বেশ পাওয়া যায় ঘি-তে। এই ভিটামিন কুকুরের শরীরে ক্যালসিয়ামকে কাজে লাগাতে সাহায্য করে। আর এটা কে না জানে- ক্যালসিয়াম মজবুত হাড় ও দাঁতের জন্য অপরিহার্য।


বিউটেরিক এসিড নামে একটি উপাদানও রয়েছে ঘি-তে। এটি কুকুরের হিপ, জয়েন্টের প্রদাহ ও ত্বকের অ্যালার্জি কমিয়ে দেয়। 


ঢাকার মোহাম্মদপুরের ভেট অ্যান্ড পেট কেয়ারের কনসাল্ট্যান্ট রূপ কুমার এসব তথ্যের সঙ্গে পুরোপুরি একমত। তিনি থিংকবিডিকে জানান, ওজনভেদে চা-চামচের চারভাগের একভাগ থেকে এক চা-চামচ পর্যন্ত ঘি দেয়া যাবে কুকুরকে। 


তবে মানুষের মতো কুকুরকেও যেকোনো খাবার অতিমাত্রায় খাওয়ানো মানা। রূপ কুমার বলছেন, অতিমাত্রায় ঘি খাওয়ানো হলে প্রিয় কুকুরটি মুটিয়ে যেতে পারে। আবার এরই মধ্যে মুটিয়ে যাওয়া বা প্যানক্রিয়াটিটিসে আক্রান্ত- এমন কুকুরকে ঘি খেতে না দেয়া হবে বুদ্ধিমানের কাজ। 


[থিংকবিডি ডটনেট] #thinkbd


Are you struggling to increase your blog's visibility in search results? One effective way to improve your blog's SEO is by optimizing your content with the right keywords.

Here are some proven keyword strategies to help you boost your blog's search engine ranking and attract more traffic to your site.


  1. Conduct Keyword Research

The first step in optimizing your content for SEO is to conduct keyword research. Identify the keywords and phrases that your target audience is using to search for the topics related to your blog. Tools like Google Keyword Planner, Ahrefs, and SEMrush can help you find the right keywords that will attract the most traffic to your blog.

  1. Use Long-Tail Keywords

Long-tail keywords are more specific phrases that are less competitive but have higher conversion rates. Incorporating long-tail keywords in your content will help you rank higher in search results and attract targeted traffic to your site.

  1. Focus on Relevant Keywords

Choose keywords that are relevant to your blog's content and audience. Avoid stuffing your content with irrelevant keywords as it can hurt your search engine ranking.

  1. Optimize Your Content

Once you've identified your target keywords, optimize your content by including them in your headlines, subheadings, and throughout your blog posts. But remember to keep your content natural and readable for your audience.


  1. Use Synonyms and Related Keywords

Include synonyms and related keywords in your content to help Google understand the context of your content better. It can also help you rank for a wider range of search queries related to your blog topic.

  1. Optimize Your Meta Tags

Meta tags such as title tags and meta descriptions are essential elements of your blog's SEO. Use your target keywords in your meta tags to help search engines understand the relevance of your content.


  1. Use Internal and External Linking

Internal and external links can help search engines understand the relationship between your blog's content and other related content on the web. Use relevant internal links to other pages on your blog and external links to authoritative sources to improve your blog's SEO.

In conclusion, optimizing your content with the right keywords is a crucial factor in improving your blog's SEO. By following these proven keyword strategies, you can attract more targeted traffic to your blog and improve your search engine ranking.


There are several ways to earn money on YouTube:

Advertisements: You can earn money by displaying advertisements on your videos. YouTube will place ads on your videos and you'll earn a portion of the ad revenue. To be eligible for this, you need to have at least 1000 subscribers and 4000 hours of watch time on your channel.

Sponsored content: You can earn money by creating sponsored content for brands. Brands pay you to feature their products or services in your videos. 

YouTube Premium Revenue: If your channel is a part of the YouTube Partner Program, you can earn money from YouTube Premium subscribers. 

Affiliate Marketing: You can earn money by promoting affiliate products in your videos. When someone clicks on your affiliate link and makes a purchase, you earn a commission.

Selling products: You can sell your own products, such as t-shirts, books, or merchandise related to your channel on YouTube.

Crowdfunding: You can use platforms like Patreon to receive recurring payments from your viewers.


Tip 1: Advertisements

YouTube allows you to monetize your videos through advertisements. To be eligible for this, you need to have at least 1000 subscribers and 4000 hours of watch time on your channel. Once you've reached this threshold, you can apply to join the YouTube Partner Program, and YouTube will place ads on your videos. You'll earn a portion of the ad revenue every time someone clicks on an ad or watches it.

 Tip 2: Sponsored Content

Another way to earn money on YouTube is through sponsored content. Brands pay you to feature their products or services in your videos. You can either mention the product in your video, show it in action, or create a dedicated video review. To get sponsored content opportunities, reach out to brands in your niche or join an influencer marketing platform.

Tip 3: YouTube Premium Revenue

If your channel is a part of the YouTube Partner Program, you can earn money from YouTube Premium subscribers. These subscribers pay a monthly fee to watch ad-free videos and access other premium content. As a YouTube Partner, you'll receive a portion of the subscription revenue.

 

Tip 4: Affiliate Marketing

Affiliate marketing is a great way to earn money on YouTube. You promote affiliate products in your videos, and when someone clicks on your affiliate link and makes a purchase, you earn a commission. Choose affiliate products that align with your niche and provide value to your audience.

Tip 5: Selling Products

Selling your own products is another way to monetize your YouTube channel. You can sell physical products, such as t-shirts, books, or merchandise related to your channel. You can also sell digital products, such as ebooks, courses, or printables. To sell products, you can use platforms like Shopify or Teespring.

Tip 6: Crowdfunding

Finally, you can use platforms like Patreon to receive recurring payments from your viewers. Patreon allows you to offer exclusive content and perks to your supporters, such as early access to videos, behind-the-scenes access, or personalized shoutouts.

 

Conclusion:

In conclusion, there are many ways to make money on YouTube. From advertisements and sponsored content to selling products and crowdfunding, there's something for everyone. The key is to create high-quality content and engage with your audience. Build a loyal fan base, and keep experimenting with different monetization strategies to find what works best for you. I hope these tips help you turn your passion into a profitable business. Thanks for watching, and I'll see you in the next video!


ছবি শুধুমাত্র স্মৃতি ধরে রাখার জন্য নয়। ফেসবুক, ইনস্টাগ্রামে ছবি পোস্ট করার প্রবণতা থেকে মানুষ ছবিগুলোকে আরো সুন্দর মানসম্মত করে তুলতে চায়। মূলত এডিট বা সম্পাদনা করার মাধ্যমে একটি ছবিকে নান্দনিক করে তোলা হয়। এডিটের এই কাজ আগে বেশ ঝক্কির ছিলো, বিশেষভাবে এক্সপার্ট ছাড়া তা সম্ভব হতো না। কিন্তু বর্তমানে স্মার্টফোন এই জায়গা করে নিয়েছে। এখন ডেস্কটপ এবং স্মার্টফোনে ছবি সুন্দর করার সফটওয়্যার এবং অনেক ভালো ভালো অ্যাপস পাওয়া যায় যেগুলো দিয়ে সহজেই সুন্দরভাবে ছবি এডিট করা যায়। ছবি সুন্দর করার সফটওয়্যার ডাউনলোড করেই ফটো এডিট করা যায় খুব সহজেই। এসব বিনামূল্যের ফটো এডিটর দিয়ে অনায়াসেই একটি ছবিকে চমৎকারভাবে এডিট করে ফেলা যায়। প্রযুক্তির কল্যাণে ফটো এডিট করা এখন পেশায় রূপান্তরিত করা হয়েছে। অনেকেই ছবি এডিট করে এখন মাসে লাখ টাকা পর্যন্ত উপার্জন করছে।

 

ছবি এডিট করার নিয়ম 

ছবি এডিট বলতেই অনেকেই ফটোশপের কাজ বুঝেন। কিন্তু বর্তমানে ফটোশপ ছাড়াও আরো নানাভাবে ফটো এডিট করা যায়। এছাড়া ছবি সুন্দর করার জন্যও অনেক সফটওয়্যার পাওয়া যায়। এসব সফটওয়্যার ডাউনলোড করে নিলে ফটো এডিট করার নিয়ম জানা থাকলে ছবি এডিট করা কোন জটিল কাজ বলে মনে হবে না। গুগল ফটোজের মাধ্যমে সবচেয়ে সহজে ছবি এডিট করা যায়। এই অ্যাপসের মাধ্যমে প্রফেশনালভাবেও ছবি এডিট করা যায়। এছাড়াও ফটো এডিট করার জন্যও রয়েছে কিছু অ্যাপস। যেগুলো দিয়ে ছবিগুলোকে সুন্দর মানসম্মত করা যায়। তবে শুধুমাত্র অ্যাপস থাকলেই চলবে না। ছবি এডিট করার জন্য প্রয়োজনীয় জ্ঞানও থাকতে হবে। এছাড়া কালার কনসেপ্ট, ফটো ব্যাকগ্রাউন্ড, ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ, ম্যানুপুলেশনের মতো বিষয়ে বেশ গুরুত্ব দিতে হবে।এছাড়া মানসম্মতভাবে ফটো এডিটের জন্য বেশ কিছু ইকুইপমেন্টেরও প্রয়োজন হবে। ফটো এডিট করার জন্য প্রয়োজনীয় জিনিসগুলোর মধ্যে যা প্রয়োজন তা হচ্ছে- ছবি এডিট করার সফটওয়্যার, একটি ডিভাইস ফটো এডিট সম্পর্কে ধারণা। ছবি এডিট করার জন্য সফটওয়্যার থাকলেও যদি উপযুক্ত ডিভাইস না থাকে তাহলে এডিটের কাজটি ভালো হবে না। যেমন- ফেসবুক, ইনস্টাগ্রামের মতো গতানুগতিক প্রয়োজনে হাতে স্মার্টফোনের মাধ্যমে এডিটিংয়ের কাজ সেরে নেয়া গেলেও প্রফেশনাল কাজের জন্য প্রয়োজন ভালোমানের কম্পিউটার। এসব বিষয়ে গুরুত্ব না দিলে পরিপূর্ণভাবে ছবি এডিট করা যাবে না।

 

ছবি এডিটিং সফটওয়্যার

সোশ্যাল মিডিয়ার কল্যাণে আজকাল সবাই দক্ষ ফটো এডিটর হয়ে উঠেছে। আর বিশ্বের সব প্রান্তের মানুষই নিজেকে সেরা দেখাতে ফটো এডিট করে থাকে। এই এডিটিংয়ের দক্ষতাকে ধরে রাখতে চাইলে ফটোগ্রাফীর সামান্য অভিজ্ঞতা বা ফটো এডিট সম্পর্কে জানতে চাইলে তাহলে ফটো এডিটিং সফটওয়্যারের সাহায্য নেয়া যায়। বর্তমানে ছবি সুন্দর মানসম্মত করার জন্য অনেক ফটো এডিটিং সফটওয়্যার পাওয়া যায়। এসব সফটওয়্যারের মধ্যে কিছু আবার ডাউনলোড করতে কোন খরচ হয় না। ফলে কোনরকম অর্থব্যয় না করেই ছবি এডিট করা যায় এসব সফটওয়্যারের মাধ্যমে। এমন কিছু সফটওয়্যার নিয়ে নিচে আলোচনা করা হলো-

 

ক্যানভা ডট কম (Canva.com ) 

ক্যানভা ডট কম মূলত একটি ক্লাউডভিত্তিক গ্রাফিক ডিজাইন টুল। এটি ফটো এডিটর ভিডিও এডিটরসহ বিনামূল্যের গ্রাফিক ডিজাইন টুলও বলা হয়। এরমাধ্যমে সোশ্যাল মিডিয়াতে পোস্ট করার জন্য বিভিন্ন ভিডিও, কার্ড, ফ্লায়ার, ছবির কোলাজসহ আরো অনেক কাজই করা যায়। এই বিনামূল্যের ফটো এডিটরের মাধ্যমে খুব অনায়াসে ছবি ক্রপ করা, রিসাইজ, ফ্রেম বা টেক্সট যোগ করা, গ্রাফিক বা স্টিকার দিয়ে ছবি কাস্টমাইজও করা যায়। এছাড়া বিভিন্ন ইফেক্ট যোগ করা ছাড়াও এই ফটো এডিটরে রয়েছে চমৎকার ফিল্টার। ক্যানভা ফটো এডিটর সফটওয়্যারে রয়েছে ফটো এনহাঞ্চার টুল; যা দিয়ে ছবিতে আলোর বিন্যাস করা যায়। স্যাচুরেশন বুস্ট করতে, ঝাপসা ছবিগুলো ঠিকঠাক করতে এই টুলের জুড়ি নেই।

 

এডোবি ফটোশপ এক্সপ্রেস  (Adobe Photoshop Express Editor) 

এডোবি ফটোশপ এক্সপ্রেস ফটো এডিটর হচ্ছে ফটোর গ্রাফিক্স সম্পাদনাকারী আধুনিক সফটওয়্যার। সাধারনভাবে সফটওয়্যারটিকে শুধুমাত্র ফটোশপ নামেই ডাকা হয়। এডোবির যতগুলো সফটওয়্যার রয়েছে তারমধ্যে এই ফটোশপ সবচেয়ে জনপ্রিয়। শুরুতে এডোবির মাধ্যমে শুধুমাত্র ছাপার ছবি সম্পাদনা করা যায় এমন ফিচারগুলিই যুক্ত ছিলো। কিন্তু বর্তমানে এর মাধ্যমে সবধরনের ছবিই এডিট করা যায়। মাইক্রোসফটের তৈরি এই সফটওয়্যারটি বিনামূল্যে উইন্ডোজ, আইপ্যাড, আইফোন অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসে ডাউনলোড করে নেয়া যায়।

 

ফটোস্কেপ এক্স (Photoscape X) 

বিনা খরচে ডাউনলোড করার মতো আরেকটি ফটো এডিটিং সফটওয়্যার হলো ফটোস্কেপ এক্স। এটি একটি ইমেজ কনভার্টার। এছাড়াও ফটো ভিউয়ার, স্কিন ক্যাপচার ডিভাইসসহ আরো বেশ কিছু ব্যবহার রয়েছে সফটওয়্যারটির। এখানে ফটো এডিটিং কালার এডজাস্টমেন্টের বেশ কিছু টুল রয়েছে।

 

ফটোডিরেক্টর এসেনসিয়াল ( PhotoDirector Essential) 

ফটোডিরেক্টর এসেনসিয়াল কে বলা হয়  বিনামূল্যে ছবি এডিটের সেরা সফটওয়্যার অর্গানাইজার। এখানে রয়েছে নানারকম টুলস ফিচারের অবিশ্বাস্যরকম সমন্বয়। ছবিকে আরো সুন্দর মানসম্মত করে তুলতে সফটওয়্যারটিতে রয়েছে শত শত ফিল্টার, স্টিকার, ফ্রেম ওভারলে। এতে আরো রয়েছে শক্তিশালী এআই টুলস, ফটো ইফেক্ট, উন্নত কালার কন্ট্রোল, লেয়ার এডিটি টেমপ্লেটস। এর এআই প্রযুক্তি সম্বলিত ফেসিয়াল রিকগনাইজেশন টেকনোলজি অর্গানাইজি প্রক্রিয়াকে স্ট্রিমলাইন করতেও সহায়তা করে। ফটো এডিটিয়ের জগতে যারা নতুন তাদের জন্য এটি একটি সেরা সফটওয়্যার। এছাড়া অভিজ্ঞ ফটো এডিটরদের জন্যও এখানে রয়েছে উন্নত এডিটিং টুল।

 

পিক্সলার (Pixlr) 

পিক্সলার একটি ক্লাউডভিত্তিক ফটো এডিট করার সফটওয়্যার। মূলত ছবি এডিট করার সফটওয়্যারগুলো ব্যবহারের জন্য গুগল অ্যাকাউন্টের সাথে কন্ট্রোল করতে হয়। তবে পিক্সলার ফটো এডিটর ব্যবহার করার ক্ষেত্রে কোন অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে না। এটি গুগল প্লে স্টোর থেকে একেবারে বিনামূল্যে ডাউনলোড করা যায়।

 

ডার্কটেবিল (Darktable) 

ডার্কটেবিল মূলত একটি বিনামূল্যের ওপেন সোর্স ফটোগ্রাফী প্রোগ্রাম। একে ফটোগ্রাফারদের জন্য ভার্চুয়াল লাইটটেবিল ডার্করুম বলা হয়। এখানে ক্রস প্লাটফর্ম, ফিল্টারি অ্যান্ড সর্টি, ইমেজ ফরম্যাটসহ বিভিন্ন ফিচার রয়েছে। সফটওয়্যারটি একটি ডাটাবেজে ডিজিটাল নেগেটিভগুলি পরিচালনা করে এগুলো জুমযোগ্য লাইটটেবিলের মধ্যে তা দেখা যায়। আগেরদিনের ফটোগ্রাফাররা ডার্করুমে যেমন একটি ছবি নেগেটিভ থেকে বের করতো এই সফটওয়্যারের মাধ্যমে সদ্য উঠানো ছবিগুলো উন্নত করা হয় নিকটবর্তী অথবা দূরবর্তী স্টোরেজে তা পাঠিয়ে দেয়া হয়।

 

ফটোপ্যাড (PhotoPad) 

ডিজিটাল ছবিগুলো দ্রুত মজা করে এডিট করার অন্যতম সফটওয়্যার এই ফটোপ্যাড। এই ডিভাইসটি অ্যান্ড্রয়েড ফোন ডিভাইসের বেশি উপযোগি। ফটোপ্যাডে সবচেয়ে জনপ্রিয় ইমেজ ফরম্যাট সমর্থন করে। ছবিগুলো দ্রুত সহজে এডিট করতে ক্রপ, রোটেট, রিসাইজ, ফ্লিপ ফটোর মতো বিভিন্ন টুলস ব্যবহার করে। ফটো পস প্রো (Photo Pos Pro) বলা হয়ে থাকে ডিজিটাল ছবিগুলোকে এডিটের মাধ্যমে শৈল্পিক পর্যায়ে নিয়ে যেতে ফটো পস প্রো- জুড়ি নেই। সফটওয়্যারটিতে উন্নতধরনের সিলেকশন টুল, লেয়ার মাস্ক, লেয়ার স্টাইল, ফিল্টার নির্দিষ্ট কিছু ইফেক্ট, ড্রয়ি টুল, ব্রাশ, ডায়নামিক ব্রাশ রয়েছে। এগুলোর সাহায্যে বিজনেস কার্ড, শুভেচ্ছা কার্ড প্রেমেইড ফ্রেম তৈরি করা যায়। এছাড়াও অনেক প্রেমেড টেমপ্লেটের সহায়তায় এডিটের কাজটি আরো সহজ দ্রুত হয়।

 

ইন পিক্সিও ফটো স্টুডিও (InPixio Photo Studio) 

ডিভাইসে ইন পিক্সিও ফটো স্টুডিও সফটওয়্যাারটি ডাউনলোড করা থাকলে খুব সহজে এক ক্লিকেই সৃজনশীলভাবে ছবি এডিট করা যায়। এটি মূলত শক্তিশালী  এআই ফটো এডিটিং টুল। এই সফটওয়্যারের মাধ্যমে এক ক্লিকেই ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড মুছে দিয়ে নতুন ব্যাকগ্রাউন্ড সেট করা যায়। প্রফেশনাল ফটোগ্রাফারের মতো ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড সহজেই ঝাপসা করে দেয়া যায়। এখানে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ইফেক্ট ওভারলেস।

 

জিআইএমপি (GIMP) 

জিআইএমপি বিনামূল্যের দ্রুতগতির একটি ওপেন সোর্স রাস্টার গ্রাফিকস এডিটর। সফটওয়্যারটি মূলত ইমেজ ম্যানুপুলেশন ইমেজ এডিটিংয়ের কাজে ব্যবহৃত হয়। সফটয়্যারটি ড্রয়িংয়ের কাজের জন্য তৈরি না করা হলেও অনেকেই তা এভাবে ব্যবহর করে। পরিশেষে বলা যায় ছবি সুন্দর করার জন্য এডিটিং সফটওয়্যারের কোন জুড়ি নেই। তবে অনেকেই এসব সফটওয়্যারের সঠিক ব্যবহার করেন না। অনেকেই আপত্তিকরভাবে ছবি এডিট করে বিব্রতকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করে। তাই আমাদের ফটো এডিটিং সফটওয়্যারের মতো প্রযুক্তিগুলোর সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে।


মুলপোস্ট

MKRdezign

Contact Form

Name

Email *

Message *

Theme images by Jason Morrow. Powered by Blogger.
Javascript DisablePlease Enable Javascript To See All Widget