Facebook to allow up to five profiles tied to one account
ফেক আইডি চালানোর অনুমতি দিলো ফেসবুক!! এখন এক অ্যাকাউন্টে পাঁচ প্রোফাইল চালানো যাবে।
ফেসবুক নতুন নীতিমালা ঘোষণা করেছে, নতুন ফিচার চালু করেছে। এখন থেকে একটি অ্যাকাউন্ট থেকে পাঁচটি প্রোফাইল চালানোর সুযোগ দেবে ফেইসবুক। নতুন ফিচারটির মাধ্যমে প্রোফাইলে ব্যবহারকারীর আসল নাম ব্যবহারের বাধ্যবাধকতা থেকে সরে আসছে বিশ্বের বৃহত্তম সামাজিক যোগাযোগের এই প্ল্যাটফর্ম।
ফেইসবুকের মূল কোম্পানি মেটা ইনকর্পোরেটেড গত বৃহস্পতিবারের এক বিবৃতিতে এই নতুন ফিচার আনার ঘোষণা দিয়েছে বলে জানিয়েছে রয়টার্স।
জন্মলগ্ন থেকেই ব্যবহারকারীদের আসল নাম ব্যবহারের বাধ্যবাধকতা দিয়ে রেখেছে ফেইসবুক, যদিও বাস্তবে তা পুরোপুরি কার্যকর হয়নি কখনোই।
এখন একাধিক প্রোফাইল চালানোর সুযোগ দিলে তা মানুষের আগ্রহ ও সম্পর্কের ভিত্তিতে ‘নিজের অভিজ্ঞতা সাজিয়ে নিতে সাহায্য করবে’ বলে আশা করছে মেটা।
রয়টার্স লিখেছে, ফেইসবুকে পরিবারের সদস্য ও বন্ধুদের জন্য আলাদা আলাদা প্রোফাইলে আলাদা কনটেন্ট পোস্ট করার কথাই বলেছে মেটা।
তবে ফেইসবুকে কেবল একটি অ্যাকাউন্ট রাখার বাধ্যবাধকতা বজায় রাখছে মেটা। এক্ষেত্রে ব্যবহারকারীর মূল প্রোফাইলে তার আসল নাম থাকবে।
মূল প্রোফাইলের পাশাপাশি আরও প্রোফাইল বানানো থাকলে, ওই এক অ্যাকাউন্টে লগ-ইন করেই সবগুলো প্রোফাইল চালানোর সুযোগ পাবেন ব্যবহারকারী। নতুন ফিচারে মূল প্রোফাইল বাদে বাকিগুলোতে নিজের পরিচয় আংশিক গোপন রাখার সুযোগ মিলবে।
রয়টার্স বলছে, টিকটক ও টুইটারের মতো প্রতিদ্বন্দ্বীদের সঙ্গে তাল মেলাতেই নতুন ফিচারটি চালু করছে মেটা। মেটার নিজস্ব ফটো ও ভিডিও শেয়ারিং অ্যাপ ইনস্টাগ্রামেও একই ধরনের সেবা চালু আছে।
তবে অন্য কোনো ব্যক্তিকে নকল না করা কিংবা অন্য কারও পরিচয় ব্যবহার না করার বিষয়ে নীতিমালা অপরিবর্তিত থাকছে বলে জানিয়েছে মেটা; সবগুলো প্রোফাইলের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য হবে বিদ্যমান নীতিমালা।
নতুন ফিচারটি বেশ কয়েকটি দেশের বাজারে পরীক্ষা করে দেখা হচ্ছে বলে রয়টার্সকে নিশ্চিত করেছেন মেটার একজন মুখপাত্র। তবে ওই দেশগুলোর নাম জানাননি তিনি।
মোবাইল ফোনের অতিরিক্ত ব্যবহার কমিয়ে জীবন উপভোগের পরামর্শ দিয়েছেন তারবিহীন যন্ত্রটির উদ্ভাবক মার্টিন কুপার। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসিকে দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারে তিনি এই পরামর্শ দেন।
মার্টিন কুপারের বর্তমান বয়স ৯৩। তিনি ১৯৭৩ সালে বিশ্বের প্রথম ওয়্যারলেস সেলুলার ডিভাইস—মটোরোলা ডায়নাটিএসি ৮০০০এক্স—তৈরি করেন।
তবে তার প্রায় ৫০ বছর পর এই প্রকৌশলীর মনে হচ্ছে ফোনের পেছনে মানুষের আরও কম সময় দেওয়া উচিত।
বিবিসি ব্রেকফাস্ট-এ আলাপকালে কুপার স্বীকার করেন যে, তিনি নিজের সময়ের ‘পাঁচ শতাংশের’ও কম সময় ব্যয় করেন মোবাইলে।
সাক্ষাৎকার গ্রহণকারী জেইন ম্যাককাবিন কুপারকে প্রশ্ন করেন, ‘আমার মতো যারা দিনে পাঁচ ঘণ্টা পর্যন্ত ফোন ব্যবহার করে, তাদের কী বলবেন?’
এ সময় বিস্ময় প্রকাশ করে কুপার বলেন, সত্যিই? সত্যিই আপনি দিনে পাঁচ ঘণ্টা সময় দেন মোবাইলের পেছনে?’। তারপর একগাল হেসে বলেন, জীবনটাকে একটু উপভোগ করুন।
১৯৫০ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয় ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি থেকে স্নাতক সম্পন্ন করে ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন কুপার। ১৯৫৪ সালে তিনি মটোরোলায় যোগ দেন।
১৯৭৩ সালে কুপার আবিষ্কার করেন বিশ্বের প্রথম মোবাইল ফোন। তারপর তিনি ওই ফোন দিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বী জোয়েল এঙ্গেলকে কল করেন। এঙ্গেল ছিলেন এটিঅ্যান্ডটি-র প্রধান ইঞ্জিনিয়ার।
ওই ঘটনার স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে কুপার বলেন, ফোন করে বললাম, জোয়েল, তোমাকে আমি একটা সেলফোন থেকে কল করেছি, সত্যিকারের সেলফোন—একটা ব্যক্তিগত, হাতেধরার পোর্টেবল সেলফোন। অপরপ্রান্তে ছিল শুধুই নীরবতা।
প্রথম মোবাইল ফোনের ব্যাটারিতে একবার চার্জ দিলে ২৫ মিনিট চলত। আর ফুল চার্জ হতে সময় লাগত ১০ ঘণ্টা। ১০ ইঞ্চি লম্বা ওই ফোনের ওজন ছিল আড়াই পাউন্ড।
মালয়েশিয়ায় ৫ মাসে লক্ষাধিক পাসপোর্ট বিতরণ করেছে বাংলাদেশ হাইকমিশন
এদিকে দৈনিক অ্যাপয়েন্টমেন্ট বাড়ানো হয়েছে এবং অনলাইনে এপয়েন্টমেন্ট
বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। ডাকযোগে এসব পাসপোর্ট সংগ্রহ করতে হলে প্রথমে appointment.bdhckl.gov.bd/poslaju ঠিকানায় প্রবেশ করে তথ্য
পূরণপূর্বক আবেদন করতে হবে। এ ছাড়া ছুটির দিনে মালয়েশিয়ার ভিবিন্ন প্রদেশে
কন্স্যুলার ভিজিটের সময় সরাসরি পাসপোর্ট সংগ্রহের জন্য http://appointment.bdhckl.gov.bd/other ঠিকানায়
গিয়ে অনলাইনে অ্যাপয়েন্টমেন্ট গ্রহণ করতে হবে।
তবে এ ক্ষেত্রে সেবাপ্রত্যাশীদের একই সঙ্গে দুটি সেবার অ্যাপয়েন্টমেন্ট গ্রহণ করা
থেকে বিরত থাকার জন্য সংশিষ্ট বিভাগ থেকে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
মালয়েশিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো: গোলাম সারোয়ার জানান, চলতি বছরের
জানুয়ারি থেকে ৩১ মে পর্যন্ত ৫ মাসে ১ লাখ ১১ হাজার ৮৩টি পাসপোর্ট বিতরণ করা
হয়েছে। এর মধ্যে পোষ্ট অফিসের মাধ্যমে ১ লাখ ৫ হাজার ৪৫০, হাইকমিশন থেকে সরাসরি ৫
হাজার ৬৩৩ টি পাসপোর্ট বিতরণ করা হয়েছে। এ পর্যন্ত পোষ্ট অফিসের মাধ্যমে হাইকমিশনে
নতুন পাসপোর্টের (রিনিউ) এর জন্য ১ লাখ ২৪৭ টি আবেদন জমা পড়েছে।
আজকাল লম্বা শারীরিক গঠনের কদর খুবই বেশি। বিয়ের বিজ্ঞাপন থেকে বিমানবালার চাকরিসহ সব ক্ষেত্রেই লম্বা মানুষের চাহিদা বেশি! অনেকেইর ধারনা লম্বা হওয়া প্রক্রিয়াটি সম্পূর্ণ বংশগত একটি বিষয়। এ কারণে কেউ চাইলেও অন্য কোনো পদ্ধতি অবলম্বন করে লম্বা হতে পারবে না। তবে ধারণাটি সঠিক নয়। সঠিক জীবনযাপনে কিছুটা হলেও শরীরের উচ্চতা বৃদ্ধি করা যায়। কীভাবে প্রাকৃতিক উপায় অনুসরণ করে যে কেউ চাইলে লম্বা হতে পারে। ৩০ দিনে ৩-৪ ইঞ্চি লম্বা হওয়ার উপায়। চলেন তাহলে লম্বা হওয়ার উপায় গুলো দেখে আসি!
হাড়ের বিকাশের জন্য শরীরে ভিটামিন ডি পাওয়া যায়। আর রোদে হাঁটলে শরীরে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন ডি পাওয়া যায়। তবে শরীরের রঙ ভেদে রোদে থাকতে হবে। এর মধ্যে ফর্সা ত্বকের লোক সর্বোচ্চ ৩০ মিনিট রোদে থাকতে পারবেন। কিন্তু কালো ত্বকের লোকদের ভিটামিন ডি পেতে হলে প্রায় ঘন্টখানেক রোদে থাকতে হবে।
লম্বা হওয়ার উপায় প্রচুর পরিমাণে চর্বিযুক্ত প্রোটিন খান। মটরশুটি, সয়া এবং বাদামের মতো চর্বিযুক্ত প্রোটিনগুলি পেশীর বৃদ্ধি এবং হাড়ের বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। সাধারণ কার্বোহাইড্রেট যেমন পিজ্জা, কেক, মিষ্টি এবং সোডা থেকে দূরে থাকার খাদ্য গ্রহন করুন। প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম খান। পাতলা সবুজ শাকসব্জী যেমন পালংশাক এবং কালের মতো এবং কেল্লাযুক্ত খাবারে পাওয়া যায় ক্যালসিয়াম স্বাস্থ্যকর হাড়ের উন্নতিতে সহায়তা করে। জিঙ্কের অভাবে দেহের বৃদ্ধি সহ নানা ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে। তাই দেহের বৃদ্ধির জন্য বা লম্বা হওয়ার জন্য জিঙ্কের অভাব পূরন করতে হবে। জিঙ্কের অভাব পূরন লম্বা হওয়ার উপায় সহজ করে।
কি কি খাবারে জিঙ্ক পাওয়া যায়? -গরু এবং ভেড়ার মাংসে উচ্চ মানের জিঙ্ক পাওয়া যায়। আটা ময়দার রুটি। দুগ্ধজাত সকল খাদ্য । শীম জাতীয় উদ্ভিদ। মসুর ডাল। চীনাবাদাম। মাশরুম। গরু এবং খাসির কলিজায়
শরীর ভালো রাখতে যেমন নিয়মিত শরীরচর্চার বিকল্প নেই, তেমনি শরীরের উচ্চতা বৃদ্ধিতেও শরীরচর্চার বিকল্প নেই। নিয়মিত শরীরচর্চা করলে শরীরের উচ্চাতা এমনিতেই বাড়বে।
পর্যাপ্ত ঘুমের ফলে দৈহিক উচ্চতা বৃদ্ধি পায়। উচ্চতা বাড়াতে চাইলে প্রতিরাতে আট ঘণ্টা করে ঘুমাতে হবে। এটি সবচেয়ে সহজ এবং অনেক কার্যকরী উপায়। সঠিক এবং সুন্দর ভাবে ঘুমানো আপনার দেহের স্বাভাবিক বৃদ্ধি মাত্রা আরও বাড়িয়ে তোলে।
সোজা হয়ে সঠিকভাবে বসলে শরীরের উচ্চতা বৃদ্ধি পাবে। চলাফেরার ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য। তাই কুঁজো না হয়ে মেরুদণ্ড করে বসতে হবে। ও চলাফেরা করতে হবে।
জীবন থেকে অস্বাস্থ্যকর অভ্যাসগুলো বাদ দিলে শরীরের উচ্চতা বৃদ্ধি পাবে। নেশা জাতীয় দ্রব্য থেকে দূরে থাকুন, নেশা জাতীয় দ্রব্য যেমন শরীরের জন্য ক্ষতিকর তেমনি শরীরের হরমোনের পরিমান কমিয়ে আনে। শরীরের স্বাভাবিক বৃদ্ধিতে বাধা দেয়। আজই ধূমপান , মদ , এসব নেশা ছেড়ে দিন।
সব সময় হাসি-খুশি থাকলে মন সতেজ থাকে। নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস রাখুন। কেননা আত্মবিশ্বাস শরীর ও মনের উপর ইতিবাচক ভূমিকা রাখে। ফলে কিছু না কিছু উচ্চতা বৃদ্ধি পাবে। এছাড়া স্ট্রেস বা মানসিক চাপ লম্বা বৃদ্ধি হওয়ার ক্ষেত্রে একটি বাঁধা। যাতে আপনার হরমোনের মাত্রা কমে যায় এবং করটিসল উৎপাদিত হয়। ভিটামিন ঈ সম্পূরকসমূহ যা করটিসল কমাতে জোর সহায়তা করে।
লম্বা হওয়ার উপায় শরীর বৃদ্ধিতে হরমোনের গুরুপ্ত অনেক। ছেলে মেয়ে সবারই শরীরের উচ্চতা নির্ধারন করে তাদের হরমোনর উপর। আপনি যদি মানসিক চাপে থাকেন তাহলে আপনার হরমোন তৈরিতে বাধা প্রাপ্ত হতে পারে। আনন্দে থাকুন, স্ট্রেস ফ্রি থাকুন, মানসিক চাপ মুক্ত থাকুন।
আপনার উচ্চতা বাড়াতে প্রতিদিন ১ ঘন্টা ব্যায়াম করুন যেমন : সাতাঁর কাটুন, দড়ি লাফান, সাইকেল চালান, রিং টানুন ইত্যাদি ব্যায়াম করতে পারেন। জিমে জয়েন করলে আরও ভাল হয়।
Niacin একটি প্রাকৃতিক ভিটামিন নামক ভিটামিন ই৩। গবেষণা থেকে জানা যায়, ৫০০ গ্রাম নিয়াসিন নেওয়া মানুষের থেকে সাধারণ মানুষের বৃদ্ধি কম ঘটে।
লম্বা হওয়ার উপায় ?
লম্বা হওয়ার সহজ উপায় ?
লম্বা হওয়ার উপায় ?
লম্বা হওয়ার সহজ উপায় কি?
লম্বা হওয়ার দোয়া?
কিভাবে লম্বা হওয়া যায়?
লম্বা হওয়ার ব্যায়াম চিত্রসহ?
লম্বা হওয়ার ঔষধ?
লম্বা হওয়ার ব্যায়াম?
লম্বা হওয়ার দোয়া?
কিভাবে লম্বা হওয়া যায়?
লম্বা হওয়ার ব্যায়াম চিত্রসহ?
লম্বা হওয়ার ঔষধ?
লম্বা হওয়ার ব্যায়াম?
সুইজারল্যান্ডের বিভিন্ন ব্যাংকে গত একবছরে বাংলাদেশীদের জমা ৮,৩৪৫ কোটি টাকা ! এ যাবৎকালে কোন বছরেই এ পরিমান টাকা জমা পড়েনি। সুইজারল্যান্ডের কেন্দ্রীয় ব্যাংক সুইস ন্যাশনাল ব্যাংক (এসএনবি) কর্তৃক বৃহস্পতিবার প্রকাশিত ‘ব্যাংকস ইন সুইজারল্যান্ড-২০২১’ শীর্ষক বার্ষিক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
দেশে যখন টাকা পাচার ঠেকানোর তোড়জোড়, তখন নজিরবিহীন গতিতে সুইস ব্যাংকে টাকা জমিয়েছেন বাংলাদেশিরা। গত এক বছরে সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকে বাংলাদেশিদের জমা অর্থের পরিমাণ প্রায় ৫৫ শতাংশ বেড়েছে।
২০২১ সাল শেষে দেশটির ব্যাংকগুলোতে বাংলাদেশিদের জমা অর্থের পরিমাণ আগের বছরের ৫৬ কোটি ৩০ লাখ সুইস ফ্রাঁ থেকে বেড়ে ৮৭ কোটি ১১ লাখ সুইস ফ্রাঁ হয়েছে। বর্তমান বিনিময় হার (১ সুইস ফ্রাঁ =৯৫ টাকা ৮০ পয়সা) হিসাবে বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ আট হাজার ৩৪৫ কোটি টাকা। টাকার হিসাবে ২০২০ সালে সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশিদের ৫ হাজার ২০৩ কোটি টাকা জমা ছিল।
২০১৮ থেকে ২০২০ সাল-পরপর তিন বছর সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশিদের অর্থের পরিমাণ কমার পর ২০২১ সালে বড় ধরনের উল্লম্ফন হয়েছে।
২০১৯ সালে বাংলাদেশিদের মোট সঞ্চয়ের পরিমাণ দাঁড়িয়েছিল ৬০ কোটি ৩০ লাখ ফ্র্যাংক। স্থানীয় মুদ্রায় ৫ হাজার ৪২৭ কোটি টাকা (প্রতি সুইস ফ্র্যাংক ৯০ টাকা হিসাবে), যা কমপক্ষে ১২টি বেসরকারি ব্যাংকের (দেশের) পরিশোধিত মূলধনের সমান।
২০১৮ সালে এ সঞ্চয় ছিল ৫ হাজার ৫৫৯ কোটি টাকা। অর্থাৎ আগের বছরের তুলনায় ১৩২ কোটি টাকা কমেছে। এ ক্ষেত্রে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে ভারতের পরেই বাংলাদেশের অবস্থান। তবে আলোচ্য বছরে দেশটির আমানত কমেছে।
তবে পাচার সম্পর্কে কোনো সুনির্দিষ্ট তথ্য পাওয়া যায়নি। এমনকি আমানত হিসাবে কার কত অর্থ আছে, তা-ও জানা যায়নি। এসব তথ্য কখনই প্রকাশ করে না এসএনবি।
তবু মনজুড়ে বিরহ কত
প্রত্যেক পাঠককে ভালোবাসি
আমার প্রেমিকার মত
অরণ্য জুয়েল #অরণ্য_জুয়েল
জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে বেড়েছে বৈশ্বিক উষ্মায়ন। দেখা দিয়েছে তীব্র খরা । এই তীব্র খরায় ইরাকের কিমিউন এলাকায় টাইগ্রিস নদীর একাংশ শুকিয়ে গিয়েছে। ওই নদীতে পানির স্তর নেমে যাওয়ায় চলতি বছরের শুরু থেকে শহরটির বিভিন্ন স্থাপনা ধীরে ধীরে ভেসে উঠছে। সেটা খনন করতেই বেরিয়ে এল এক সুপ্রাচীন এক সভ্যতা।
এটি ছিল মিত্তানি সাম্রাজ্যের অংশ। খ্রিষ্টপূর্ব ১৫৫০ থেকে ১৩৫০ সাল পর্যন্ত এই শহরে মানুষের বসবাস ছিল। ওই সময়ের শহর এটি। অর্থাৎ শহরটি প্রায় ৩ হাজার ৪০০ বছরের পুরাতন। এতো দিন আস্ত এই শহরটি পানির নিচেই ডুবে ছিল।
মনে করা হচ্ছে ভূমিকম্পের কবলে পড়ে গোটা শহরটাই চাপা পড়ে যায় মাটির নিচে চাপা পড়ে যায়। ২০২২ সালে এসে ফের সামনে এল খ্রীষ্টপূর্বাব্দের এই শহর।
শহরটির অস্তিত্ব ছিল ব্রোঞ্জ যুগে। বস্তুত, জার্মান এবং কুর্দিশ প্রত্নতাত্ত্বিকদের দু’টি দল যৌথভাবে খননকাজ চালিয়ে প্রাচীন এই শহরটিকে ফের জনসমক্ষে এনেছেন। বিগত কয়েকবছর ধরে শুকিয়ে গিয়েছে ট্রাইগ্রিস এবং ইউফ্রেটিস নদীর জল। এমতবস্থায় যাতে ফসলের ক্ষতি না হয় তার জন্য মসুল বাধের লাগোয়া জলাধারে শুরু হয় খনন কার্য। এই খনন কার্য চালানোর সময়েই সন্ধান মেলে এই সুপ্রাচীন নগরীর।
ইরাকের এই প্রাচীন শহরের খননকাজে যুক্ত রয়েছেন জার্মানির তুরিনজেন ইউনিভার্সিার্টির প্রত্নতত্ত্ববিদেরা। গত মঙ্গলবার (৮ জুন, ২০২২) এক বিবৃতিতে বিশ্ববিদ্যালয়টি জানায়, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর একটি ইয়াক। দেশটির মসুল অঞ্চলে কয়েক মাস ধরে উষ্ণ আবহাওায়া ও বাড়তি তামমাত্রা বজায় রয়েছে। মসুল বাধের পানিও দ্রুত কমছে। এর জের ধরে ট্রাইগ্রিস নদীর পানি শুকিয়ে যাওয়ায় মসুল-সংলগ্ন স্বায়ত্তশাসিত কুর্দিস্তান অঞ্চলের কিমুনেতে অবস্থিত ব্রোঞ্জ যুগের প্রাচীন এই শহরের সন্ধান পাওয়া গেছে।
জার্মান ও কুর্দিশ প্রত্নতত্ত্ববিদেরা জানান, এটি প্রাচীন মিত্তানি সাম্রাজ্যের সময়কার একটি শহর। শহরটিতে একটি প্রাসাদ রয়েছে। আরও রয়েছে কয়েকটি বড় আকারের ভবন। ধারণ করা হচ্ছে, খ্রিষ্টপূর্ব ১৫৫০ থেকে ১৩৫০ সাল পর্যন্ত এই শহরে মানুষের বসবাস ছিল। ভয়াবহ ভূমিকম্পের কারণে ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল প্রাচীন শহরটি। পরে ধীরে ধীরে আন্ত শহরটি টাইগ্রিসে তলিয়ে যায়। এখন আবারো প্রাকৃতিক দুর্যোগের (খরা) কারণে তলিয়ে যাওয়া শহরটি জেগে উঠতে শুরু করেছে।
এমনো পিরিতের পর
পিরিতি কান্দিয়া মরে
খোঁজে তোমার অন্তর।।
পিরিতের বিষম কাটা
দিবানিশি কান্দনের ভয়
এমন রীতি জানিয়া বন্ধু
পিরিতে নামিতে হয়
তুমি চলিয়া গেলেরে প্রিয়
জগৎ যে হয় আন্ধার...
পিরিতি কান্দিয়া মরে
খোঁজে তোমার অন্তর।।
সয়তে যদি না পারিবা
পিরিতের ভর
পিরিতি সাজাইয়া কেন
বানাইলা এঘর...
পিরিতি কান্দিয়া মরে
খোঁজে তোমার অন্তর।।
অরণ্য জুয়েল #অরণ্য_জুয়েল
এক জীবনে যায় না বোঝা
ভালোবাসা কি
তোমার চোখে চোখ রেখে
স্বপ্ন বুনেছি।।
দিনে রাতে তোমায় ভেবে
চিঠি লিখেছি
চিঠির ভাজে হাজার আবেগ
গেথে দিয়েছি
তোমার চোখে চোখ রেখে
স্বপ্ন বুনেছি।।
যাদু টোনা কিছুই নয়
হাসি দেখেছি
ওই হাসিতে মধু ছিল
মায়ায় পড়েছি
তোমার চোখে চোখ রেখে
স্বপ্ন বুনেছি।।
এক জীবনে যায় না বোঝা
ভালোবাসা কি
তোমার চোখে চোখ রেখে
স্বপ্ন বুনেছি।।
অরণ্য জুয়েল #অরণ্য_জুয়েল
তুমি সম্ভবত গোল্ডফিশের প্রেমে পড়েছিলে...
তোমাকে হাজার বছর দেখিনা!
তোমাকে দেখার জন্য আমি অনন্ত অপেক্ষায়!
আসলে তোমাকে আমি কোনদিনই দেখি নাই।
তোমার সঙ্গে আমার প্রেম ছিল!
তোমার আমার গোপন অনেক কথা ছিল!
তবুও তোমার কাছে আমি যেন, যাচ্ছেতাই।
তোমার সঙ্গে আমার একবার দেখা হবার কথা ছিল
তারিখ-সময়-লোকেশন তোমারই ঠিক করা
রাতে যখন তুমি জানালে আমাদের দেখা হবে
সারারাত ঘুমাতে পারিনি, বিছানায় এপাশ ওপাশ নড়া।
খুব ইচ্ছে, প্রথম দেখায় তোমাকে একটা উপহার দিবো
ফুল না বই? নাকি একটা লাল শাড়ি?
সাত সকালে কোথায়ও দোকান খোলা থাকে না
তবুও ভোরের আলো আগেই উঠে পড়ি।
সারারাত না ঘুমিয়ে খুব ভোরে
মেইন রোডে দাড়িয়েছি
দোকান খোলার অপেক্ষায়।
কি অবাক! একটা দোকানই খুলেছিল
রঙ্গিন মাছের দোকান
ওই দিন ভোর সাড়ে ছয় টায়।
দোকানের সামনে দাড়িয়ে থাকায়
দোকানি আমাকে বললো, কিছু নিবেন?
বললাম, প্রিয়তমার জন্য খুজছি বই অথবা জামা।
দোকানি বললো এখনতো মর্ডানযুগ
আপনি জারসহ দুইটা রঙ্গিন মাছ নিন
একটা মাছ আপনি, আরেকটা আপনার প্রিয়তমা।
এই বলে দোকানি জারসহ দুইটা গোল্ড ফিশ
ধরিয়ে দিলো আমাকে।
গোল্ডফিশ দুটো এতো চঞ্চল! এতো চমৎকার!
নেশা লাগলো তামাকে।
কায়দা করে জারসহ মাছ দুটো নিয়ে
পৌছালাম তোমার স্কুলের সামনে
কল দিতেই জানালে তুমি
হাতে অনেক কাজ। দেখা হবে অন্য কোনোখানে।
আমি বললাম তোমাকে গিফট দিতে চাই
তোমার জন্য সুন্দর দুটো মাছ আছে।
হুট করে বলে দিলে তুমি, ফিরিয়ে নিয়ে যাও
অথবা রেখে যাও স্কুলের গার্ডের কাছে।
মাথা নিচু করে জারসহ মাছ রেখে এসেছি স্কুলে
তোমার সঙ্গে আজও আমার দেখা হয়নি।
তুমি সম্ভবত গোল্ডফিশের প্রেমে পড়েছিলে।
অনেক পরে জেনেছি, গোল্ডফিশ
কিছু মনে রাখতে পারে না,
তার সঙ্গে থাকো বলো তুমিও
কিছু মনে রাখতে পারো না।
অরণ্য জুয়েল
সত্য হচ্ছে বিশালতা
কথার পিঠে তোমার কথা
সত্য হচ্ছে নির্মলতা
পল্লী মেয়ের সরলতা।
সত্য হচ্ছে একটি বুলেট
মিছিল মিছিল সৈন্য প্যারেট
সত্য হচ্ছে খবুই নিরেট
ছন্দ ছাড়া লিখছে সনেট।
সত্য হচ্ছে সহজাত
দিনের শেষে ভীষণ রাত
সত্য হচ্ছে তেমন কিছু
সত্যের ভয়ে মাথা নিচু।
সত্য হচ্ছে প্রেম বিরহ
তোমার চোখে নির্মহ
কস্ট পাওয়া অহরহ
তবু সত্য হচ্ছে সত্যসহ।
সত্য দারুণ বাস্তবতা
ভেঙ্গে দেবো নিরাবতা
সত্য হচ্ছে কঠোর ভাষণ
আমার ঘরে আমার শাসন।
©অরণ্য জুয়েল
তুমি আমি ভেসে যাই একই নোনা জলে...
কতো রঙ, কতো ঢঙ
দিনভর কতো হাসা-হাসি
মুঠো মুঠো কতো আদর
কতো ভালোবাসা-বাসি।
আজ সবকিছু হারিয়ে স্মৃতিরা কথা বলে
তুমি আমি ভেসে যাই একই নোনা জলে।
কতো স্বপ্ন, কতো স্মৃতি
কতো প্রেম, কতো প্রীতি
আজ দুজনেই দুরে থাকি কার সে ভুলে
তুমি আমি ভেসে যাই একই নোনা জলে।
অরণ্য জুয়েল #অরণ্য_জুয়েল